ইদানিং কবিতারা শব্দে বন্দী থাকেনা।
জানি না মান-অভিমানে বালুচরে কাব্যের ঘর বসতি করলো কি-না!
আমার কবিতারা
ভালোবাসার সপ্ত সুরে মুর্ছনাতে বসতি চায়!!
পিঞ্জর ভেঙে পাখিরা হু হু করে কেঁদে কেঁদে বলে একমুঠো শান্তি চাই!!
পারবে কি, এই খরার দেশে আমার কবিতার ললাটে রাজটিকা পড়াতে?
বড্ড অভিমানী শব্দ ও ভাষারা সহজেই কবিতা হতে চায়না!
বারোমাসী আবহাওয়া বুঝেই রোজ নামচার নামতার ধারাপাতেই
কবিতারা বীজ বপনেই নেমে আসে।