সাহিত্য

ক্রান্তিলগ্ন সময়ের প্রতিকূল যুক্তির কাছে আমি বরাবরই হেরে যাই। বাস্তব সংলাপের ভীড়ে মানবতার প্রতিউত্তর আমি আদৌ খুঁজে না পাই। ছোট্ট […]

আমাদের পাপগুলো তাপ হয়েফিরে আসে জনজীবনে,কর্মের ফুল ফল রূপে ধরা দেয় আসমানী অনল কিংবা নূহের প্লাবনে। বেহিসাবি জীবনেরভুলে ভরা খাতা,খুঁজে

আমি বসেছিলাম নীলাদ্রির দ্বারপ্রান্তে,তোমার অপেক্ষায়,পাখির কুঞ্চনে মুখরিত পরিবেশছিল তোমার প্রতীক্ষায়।তোমার পছন্দের বেলীফুল নিয়ে এসেছিলাম,তুমি ভালোবাস বলে।কুণ্ঠিত বাঁধা বিদীর্ণ করে জানি

আমার বসবাস নন্দিত ভালো বাসায়আমিই সেখানে মহারানী,আমি দাপটের সাথে সেখানে বসবাস করিযদিও রাজার এক মিনিটের সিদ্ধান্তে আমার কোন অস্তিত্ব থাকেনা। নন্দিত

অবগুণ্ঠনে লুণ্ঠিত হয়ে আছি খোদাতোমার চরণে।ভুলগুলো ক্ষমা করো খোদাতুমি নিজগুণে।ভালোকাজে সাফল্য দাওদাও সারথিআমার নফসের কাছে ছেড়োনা আমায়করি মিনতি।তোমায় ডাকার মতো

আমার কষ্টগুলো আমারি থাক্অল্প, অল্প করে কষ্টগুলো পুষে রাখি।এরপর, একদিন না হয় তাদের ছেড়ে দেব,প্রচন্ড খরতাপে কষ্টগুলোকে পুড়তে দেব।পুড়তে পুড়তে

মেঘ হলো পরিযায়ী বৃষ্টি বিবাগী অমিয় ধারা যেন হয়েছে ফেরারি। রৌদ্রতাপে গলে পিচঢালা রাস্তা ভোগান্তি গরমে, এ-কি দুরবস্থা! সূর্য তাপে

 কতো দিন হলো আমার এই জীবন উপভোগ করি না।ছুঁয়ে দেখি না গ্লাসে সাজিয়ে রাখা রঙের টিউবগুলো।পরে রয়েছে কবিতা লেখার লাল

যখন প্রভাতের প্রথম সূর্যকিরণছুঁয়ে দেয় তোমার দীঘল কান্ত অবয়বআমার খুব ঈর্ষে হয়,কোনো জড়তা ছাড়াইতারা ছুঁতে পারে তোমায়। তুমুল হর্ষে নেমে আসাবৃষ্টির

মৃত্তিকার বুক ফুঁড়ে বড় সাধ ছিল পৃথিবী দেখার , অঙ্কুরিত চোখ মেলে তাকানোর আগেই সূর্যের প্রখরতায় পুড়ে সব ছারখার ।