নিমগ্ন প্রহর
বিষাদের নীল জলে স্নান করেনিজেকে করেছি পরিশুদ্ধ,তুমি অন্তহীন সুদূর হতে ডাকলে আমায়মায়াভরা দুটি চোখে জল টলোমলোআমি ফেরাতে পারিনি তোমায়,তাকিয়ে দেখেছি […]
বিষাদের নীল জলে স্নান করেনিজেকে করেছি পরিশুদ্ধ,তুমি অন্তহীন সুদূর হতে ডাকলে আমায়মায়াভরা দুটি চোখে জল টলোমলোআমি ফেরাতে পারিনি তোমায়,তাকিয়ে দেখেছি […]
ইদানিং কবিতারা শব্দে বন্দী থাকেনা। জানি না মান-অভিমানে বালুচরে কাব্যের ঘর বসতি করলো কি-না! আমার কবিতারা ভালোবাসার সপ্ত সুরে মুর্ছনাতে
বছরে একবার মৌসুমী ভালবাসায় আপ্লুত হয় হাওরকন্যা উদ্ভিন্ন যৌবনা রূপবতীর মতো এই বৈশাখেই! চৈতীসখা ওর নাকে পরায় বাদামফুলের নোলক! পায়ে
যদি জিজ্ঞেস করো নজরুল না রবীন্দ্রনাথ?আমি বলব রবীন্দ্র। নজরুলের বিদ্রোহী সত্ত্বা আপন হৃদয়ে ম্রিয়মাণরবীন্দ্র সৃজনের প্রকৃতি প্রেম,মোর রন্ধ্রে রন্ধ্রে বিদ্যমান। নজরুল কণ্ঠের
চারদিকে প্রচন্ড উত্তাপ, কোথাও কোন ছায়া নেই সূর্যের উত্তাপে জর্জরিত দেহ, মনের উত্তাপ বুঝ কি? বুঝতেই যদি তবে স্হির হতে,
ক্রান্তিলগ্ন সময়ের প্রতিকূল যুক্তির কাছে আমি বরাবরই হেরে যাই। বাস্তব সংলাপের ভীড়ে মানবতার প্রতিউত্তর আমি আদৌ খুঁজে না পাই। ছোট্ট
আমি বসেছিলাম নীলাদ্রির দ্বারপ্রান্তে,তোমার অপেক্ষায়,পাখির কুঞ্চনে মুখরিত পরিবেশছিল তোমার প্রতীক্ষায়।তোমার পছন্দের বেলীফুল নিয়ে এসেছিলাম,তুমি ভালোবাস বলে।কুণ্ঠিত বাঁধা বিদীর্ণ করে জানি
আমার বসবাস নন্দিত ভালো বাসায়আমিই সেখানে মহারানী,আমি দাপটের সাথে সেখানে বসবাস করিযদিও রাজার এক মিনিটের সিদ্ধান্তে আমার কোন অস্তিত্ব থাকেনা। নন্দিত