কবিতা

শরতের সাদা মেঘ আকাশে ওড়ে,সোনালী রোদ্দুর খেলা করে বিশ্বজুড়ে।নদীধারে কাশবন কাশফুলে ভরা,সবার খুশিতে আজি হাসে বসুন্ধরা। শরতের অপরূপ সৌন্দর্য প্রকৃতিকে […]

আমি শুধু প্রেমে পড়ি,অলস দুপুর, ক্লান্ত শরীরপিঁপড়ের সারি আরছোট্ট প্রজাপতি,এই বিশ্বভ্রহ্মান্ডের অতিসূক্ষ্ম যাআমি অবলীলায় তার প্রেমে পড়ি।প্রেমে পড়া স্বভাব আমার;প্রকান্ড

কিভাবে যেন হারিয়ে গেলাম নিজের থেকে।হারিয়ে গেলো চঞ্চলা সেই কিশোরিবেলা।হারিয়ে গেলো মাঠ দাপানো অবাধ্যতা।হঠাৎ করেই বয়স বাড়লো, হঠাৎ করেইআকাশ জুড়ে

পানির নাম জীবন, অপর নাম মরণ,সেই পানিতে ভেসে মানুষ লড়ছে প্রাণপণ,বন‍্যায় সব হারিয়ে যারা হয়েছে অসহায়,রক্ষা করো হে দয়ালু, তুমিই

কালো মেয়ে সাহিত্যে সুন্দরহয়ত কল্পনাতেও তাই।কিন্তু কালোমেয়ে বাস্তবেকোনকালেই গ্রহণযোগ্য ছিলোনা,এখনও নয়।সেকথা আজ নাইবা বললাম।তবে,কালো হরিণ চোখ, মেঘকালো চুলজোড়া ব্রু আরও

সুনীল সাগর তীরে বালুচর ঘিরে ঘিরেকত খেলা খেলে ঢেউ, কিছু নিয়ে যায়,কিছু দিয়ে যায়, ঝিনুক – শামুকজড় করে দেয় কোলে,

প্রিয় কাব্য, তুমি কেমন আছো?জানি তুমি আমাকে ছাড়া ভালো থাকতে পারো না।তারপরেও কিছুটা ভালো আছো তো।তুমি ছেড়ে গেছো আমার সেই শৈশবের

সব চিঠিতেই লেখা থাকতে হবে কেন?কিছু চিঠিতেতো হৃদস্পন্দন ও থাকতে পারে।সব চিঠির ভাষা কেন হতে হবে ছন্দময়?কিছু চিঠি হতেও পারে

মোরা ২৪শে এসেও আদিমতার স্বাদ পেয়েছি সবটা জুড়ে, ডিজিটাল যুগে প্রাচীণভাবে মানুষ মরেছে পথেঘাটে হায়েনার আঘাতে, বুলেট, চাপাতি, ককটেল সেতো

জলস্রোতে ভেসে যাচ্ছে মানবতাজাতি দেখলো জলদস্যুর বর্বরতা।প্রতিবেশিরা অট্টহাস্যে করছে তিরস্কারগগণবিদারি আর্তচিৎকারে কিছুইযায় আসেনা তার। বন্ধু বলে পিঠেই মারলি ছুরি,বাঙালি আজ