কবিতা

গোলাপি আলোয় মুকুলিত হৃদয় বিচ্ছেদের কামিজে আবৃত।মৃদঙ্গ বাজে অপরাহ্ণকালীন অবকাশে,মেঘাবৃত ঘূর্ণি জলধির বুকে দুলে আর প্রকম্পিত বজ্রে বিদ্যুৎচমকায়।তবুও নিয়ন আলোয় […]

ক্রমশই তোমার ভালোবাসার মায়ায় জড়িয়ে যাচ্ছি, প্রতিনিয়ত আমার আমি যেনো শুধু তোমাতে বিলীন হচ্ছি। আমিত্বকে বিসর্জনে নিজেকে ঠকাচ্ছি। তোমার সব

আমি সভ্যতার সেই ছায়া গ্যালাক্সির সেই ঘনকালো বিন্দু ঘনীভূত হওয়া শিশির কণা চোরাবালিতে আঁছড়েপড়া উত্তাল ঢেউ। যার অনবরত এগিয়ে চলার

মানুষের ভিড়ে মানুষ হারিয়েছি এত দেহ, এত স্বজন এদের ভিতর আসল ছিলই বা কজন? বিশ্বাস ,আশ্বাস, ভনিতা, অভিনয় সবই মেকি,

আমি ভীষণ স্বার্থপর। নিজের স্বার্থে ভালোবাসি। তোমার ভালোয় ভালো আমার তুমি হাসলেই আমি হাসি। তাই তোমায় ভালোবেসে আগলে রাখি প্রিয়মুখ।

প্রেমদহনে হৃদয় পুড়িয়া চূর্ণ, অতৃপ্তি নিয়ে কিছু কথা বয়ে যায় নিরবধি । এতকিছুর পরও নিজেকে মনে হয় অসুখী, অট্টালিকায় থেকেও

ওগো,একটু মিথ্যেমিথ্যে ভালোবাসবে? যেটুকু ভালোবাসলে একটা পথশিশু একবেলা খেতে পায় পেটপুরে। একটু মিথ্যেমিথ্যে ভালোবাসবে গো? যেটুকু ভালোবাসলে বৃদ্ধাশ্রম হবে শূণ্য,

এই বিবর্ণ দুপুরে খরতাপে অতিষ্ট কত পাখি নীড় খুঁজে গাছের ছায়ায় লতায় পাতায়, ক্লান্তিরা মুখ গুজে অবসন্ন ডানায়।রেশম পালক পুলকিত

ঐ যে হারিয়ে ফেলা পথের বাঁকে দুই টাকার একটা নোট? পায়নি খোঁজে তাইতো এখনও কাটেনি তার শোক। পুকুরঘাটে ভিজে যাওয়া

এ সমাজ বড়ই সুশীল,পরের কর্মে কান পাতার স্বভাব নেই।চলার পথে কেবল দুষ্টু লোকের চরাচর,ওসব নিয়ে ভাবার মতো সময় নেই।মজলুম নাকি