মায়ের স্বরণে
তপ্ত রোদে ক্লান্ত দেহে তোমার শীতল পরশ চাই , ঝুম বৃষ্টির ঠান্ডা জলে পরম স্নেহের আঁচল চাই , এপাশ ওপাশ […]
তপ্ত রোদে ক্লান্ত দেহে তোমার শীতল পরশ চাই , ঝুম বৃষ্টির ঠান্ডা জলে পরম স্নেহের আঁচল চাই , এপাশ ওপাশ […]
মাঝেমাঝে ইচ্ছে করেসুদূরে দেই পাড়ি,জনমানব লোকালয়েরসঙ্গে নিয়ে আড়ি।ছিন্ন করি সকল মায়াকাটিয়ে পিছুটান,যাই হারিয়ে দূর দিগন্তেহই হারানো গান।যে বাঁশিতে বিষাদের সুর,তা
স্বপ্নারণ্য টানে, গোপনে নির্জনে ছলনা বোঝেনা ললনা। সারাদিন উদাসীন,বেদনা অন্তহীন জীবন খতিয়ান মেলেনা। সুশোভিত ভীত, অযাচিত অতীত নিভৃতে ব্যথিত নিত্য
ক্ষুধার রাজ্যে পিদিম জ্বলে ললাট ঠুকে দ্বারে কিভাবে আমরা বেঁচে আছি কাঠ ঠোকরা ঠুক ঠুক হৃদয়ে। তথাপি ক্রমশ পালিয়ে বেড়ায়
কটা পিঙ্গল বর্ণ বিকেল রুপোর সিড়ি বেয়ে উর্ধাকাশে উঠে গেলো,কাশ্মীরি শাল জড়িয়ে সন্ধ্যা ঘনিয়ে এলো ; তোমার আগমনী অপেক্ষায় সান্ধ্যবাতির
বিষাদের নীল জলে স্নান করেনিজেকে করেছি পরিশুদ্ধ,তুমি অন্তহীন সুদূর হতে ডাকলে আমায়মায়াভরা দুটি চোখে জল টলোমলোআমি ফেরাতে পারিনি তোমায়,তাকিয়ে দেখেছি
ইদানিং কবিতারা শব্দে বন্দী থাকেনা। জানি না মান-অভিমানে বালুচরে কাব্যের ঘর বসতি করলো কি-না! আমার কবিতারা ভালোবাসার সপ্ত সুরে মুর্ছনাতে
বছরে একবার মৌসুমী ভালবাসায় আপ্লুত হয় হাওরকন্যা উদ্ভিন্ন যৌবনা রূপবতীর মতো এই বৈশাখেই! চৈতীসখা ওর নাকে পরায় বাদামফুলের নোলক! পায়ে
যদি জিজ্ঞেস করো নজরুল না রবীন্দ্রনাথ?আমি বলব রবীন্দ্র। নজরুলের বিদ্রোহী সত্ত্বা আপন হৃদয়ে ম্রিয়মাণরবীন্দ্র সৃজনের প্রকৃতি প্রেম,মোর রন্ধ্রে রন্ধ্রে বিদ্যমান। নজরুল কণ্ঠের