সেকালের ঈদ, একালের ঈদ
ঈদ মানেই খুশি, ঈদ মানেই আনন্দ। আর রোজার ঈদ, সে-তো অন্যরকম এক আনন্দ । তিরিশ দিন সিয়াম সাধনার পর- অনেক সাধনার চাঁদ দেখা যায় পশ্চিম
শৈশবের ঈদ আনন্দ
মনোয়ার সাহেব ঈদের ছুটিতে বউ-বাচ্চা নিয়ে গ্রামে এসেছেন। ছুটি মাত্র পাঁচদিন। এই অল্প কয়েকদিন সকলের সাথে আনন্দ ভাগাভাগি করে আবার ফিয়ে যেতে হবে একঘেয়েমি শহুরে
ধর্ষিতা নারী
কেন হলো সে ধর্ষিতা তা কি ভেবেছ কখনো কেউ? ভাবোনি, ভাবতে পারোনি শুধু জানো সে ধর্ষিতা, দুচোখে শুধু ঘৃণা করে চলেছো। ধর্ষিতা সেও মানুষ কারো
স্বপ্নহীনতার ফাঁদ
স্মৃতির শহরে বিষন্ন সন্ধ্যা নামে, যৌবন তবু ফিকে হয়ে আসে। পরিযায়ী পাখি ফিরে যায় নীড়ে, আমাদেরও প্রেম ক্ষয়ে যায় ধীরে। আশ্বিনের মেঘেরা নিবিড় মগ্ন শিসে,
কবিতারা এখন আর আসে না
কবিতারা এখন আর আসে না সময়ের অভিমানে, না-কি অবহেলার দায়ে দূরে সরে থাকে? ভাবেরা কলমের অপেক্ষায় হৃদয় অনুভূতির প্রতীক্ষায় জীবন উপভোগের সমীক্ষায় ধীরে ধীরে নিঃশেষ
মেয়েটা দুঃখ ভালোবাসতো
একদিন নিঃশ্চয় হিমুর সাথে আমার দেখা হবে। ছুঁতে গিয়েও অদৃশ্য হবে সে… আমি যখন অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করতে করতে অভিমান করতে শুরু করবো ঠিক তখনই
মাহে্ রমজান
ঘুমঘোরে যবে,ডাকে ওঠো সবে সেহেরি’র সময়-আর নেই বাকী জাগো ত্বরা করি মুমিন মুসলিম মঙ্গলের তরে রোজা রাখিবারে শুদ্ধ প্রস্তুতি লও অলসতা রাখি। আল্লাহ পাকে’র নাম
মিথ্যে ভালোবাসা
আকাশে আজ ভরা পূর্ণিমার চাঁদ সাগরের উত্তাল ঢেউ এসে আছড়ে পড়ছে নগ্ন পায়ে বাতাসে ভেসে আসছে নাম না জানা ফুলের মাতাল করা সুবাস এলো চুলে
একসাথে কব কথা
ওরে দোলনচাঁপা থাকিস কেন একা ? কোথায় গেলে পাবো কাঁঠালচাপার দেখা । চিরসুখী সূর্যমুখী শির দাঁড় নত, অমলিন হাসির ভাঁজে আছে কিছু ক্ষত । ওরে
কবিতার নাম মুগ্ধতা
সূর্যের প্রখর তাপের মতো তীব্র শিশিরে ভেজা সবুজ ঘাসের মতো স্নিগ্ধ, নদীর উত্তাল ঢেউয়ের মতো বহমান আবার তুষারে পর্বত ঢেকে থাকার মতো আবদ্ধ। শৈশবের কোনো
আলতা রংয়ের আগুন
কি নিদারুণ নিষ্ঠুর নিয়তি কপালের ঘামে জবজবে ভেজা শোক চোখে, নাকে, গালে ঠোঁটে জেগে ওঠা খুন হওয়া স্পর্শের ছাপ আলতা রঙের আগুন গিলে খেয়েছে বিশ্বাস
জেগেরই স্বপ্নের অগোচরে
মেয়েটি তার নরম চোখ তুলে বলে মন ভালো নেই নিয়তি তখন তির্যক হেসে ফিরে তাকালেন আমার দিকে। আমি থতমত চুপ। কী করে বলি, আমিই সেই
প্রশ্নোত্তর
তুমি মাঝে মাঝে অভিমান করে, অভিযোগের করুণ সুরে প্রশ্ন করে বসো, ‘‘আমি কে”? ছন্দ মিলিয়ে শব্দে সাজিয়ে আমার যত্নে লেখা কবিতা। রং তুলি নেই, তবু
সেই জাদুকর
আজ অনেক অনেকদিন পর এই ক্লান্ত মন কল্পনার ডানায় ভর করে আলোর গতিতে সেই মোহনীয় বিকেলে এক জাদুকরের স্মৃতিতে ফিরে গেছে ক্ষনিকের জন্য। সে প্রায়
ঈদের রকমফের
ঘুমের মধ্যেই মাঝে মাঝে কেঁপে উঠছেন হামিদা বেগম। চোখ, কপাল কেমন কুঁচকে ফেলছেন আবার স্বাভাবিক হচ্ছেন। হয়তো দুঃস্বপ্ন দেখছেন। কেমন ঘোরের মধ্যেই নাকে পায়েসের ঘ্রাণ
বুনো চুম্বন
ঝুপ করে সন্ধ্যেটা নামতেই পাহাড়ের গা বেঁয়ে একটা লাল আলো চুইয়ে সামনে বিছানো ফিতের মত নদীতে মিশে যায়। চিকচিকে সেই রূপে মহোগ্রস্থের মত তাকিয়ে থাকে